সরকারি স্বাস্থ্য কর্মীদের পাশাপাশি করোনাকালে মাঠে ছিলেন ওয়েভ ফাউন্ডেশন-এর স্বাস্থ্য কর্মীরা। মৃত্যুভয় উপেক্ষা করে তারা লড়ে গেছেন সমান তালে। বিশেষ করে বয়োজ্যেষ্ঠ প্রবীণ, গর্ভবর্তী মা, হতাশাগ্রস্ত কিশোর-কিশোরী, বিভিন্ন বয়সী নারী ও শিশুদের মাঝে স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করা হয়েছে। কখনো স্যাটেলাইট ক্লিনিক ও স্ট্যাটিক ক্লিনিকের মাধ্যমে, আবার কখনো নিয়মিত বাড়ি বাড়ি উপস্থিত হয়ে সেবা প্রদান করা হয়েছে।
মানিকগঞ্জ জেলার জামির্ত্তা ইউনিয়নসহ চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার পারকৃষ্ণপুর-মদনা ইউনিয়ন এবং জীবননগর উপজেলার উথলী, মনোহরপুর, কেডিকে, বাঁকা ও সীমান্ত ইউনিয়নে স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করা হয়েছে। স্যাটেলাইট ক্লিনিকে নিয়মিত সেবা গ্রহণকারী ধোপাখালী গ্রামের বৃদ্ধা ফাতেমা বেগম (৬৫) বলেন, “করোনার সময় শহরের ডাক্তার নয়, গ্রামে আল্লাহ ওয়েভের ডাক্তারদের দিয়ে আমাদের বাঁচিয়ে রাখছে”। এভাবে শত শত নারী-পুরুষ সংস্থার সমৃদ্ধি কর্মসূচির স্বাস্থ্য সেবা পেয়ে সুস্থ হয়েছেন, যা সকল মহলে প্রশংসিত ও দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। এখানে মার্চ থেকে এপ্রিল, ২০২১ পর্যন্ত স্বাস্থ্য সেবার তথ্য প্রদান করা হলো: