|
|
|
বছরব্যাপী পেঁয়াজ চাষ আয়-রোজগার বারো মাস
|
|
২০১৭ সাল থেকে ওয়েভ ফাউন্ডেশন ”বছরব্যাপী পেঁয়াজ চাষ ও বাজারজাতকরণের মাধ্যমে উদ্যোক্তাদের আয় ও কর্মসংস্থান সৃষ্টি” প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে। মেহেরপুর জেলার মুজিবনগর, মেহেরপুর সদর ও গাংনী এবং পাবনা জেলার ঈশ্বরদী উপজেলায় বাস্তবাায়িত এ কার্যক্রমের মাধ্যমে “বছরব্যাপী পেঁয়াজ চাষ আয়-রোজগার বারো মাস” স্লোগান এখন বহুল প্রচলিত। এলাকার কৃষকরা পেঁয়াজ চাষে উদ্বুদ্ধ হওয়ার পাশাপাশি সংস্থা থেকে আর্থিক ও কারিগরি সহায়তাও পাচ্ছেন। পিকেএসএফ এবং ইফাদ-এর সহযোগিতায় পরিচালিত প্রকল্প কার্যক্রম নিয়ে নির্মিত হয়েছে একটি ভিডিও ডকুমেন্টারী।
|
|
|
মাগুরায় নবনির্বাচিত ইউনিয়ন পরিষদ প্রতিনিধিদের প্রশিক্ষণ আয়োজন
|
|
সংস্থা কর্তৃক বাস্তবায়িত “অংশগ্রহণমূলক শাসনব্যবস্থা শক্তিশালীকরণের মাধ্যমে সরকারি সেবাসমূহের দায়বদ্ধতা (রেসপন্স)” প্রকল্পের উদ্যোগে গত ১-৮ ফেব্রুয়ারি ২০২২, মাগুরা জেলার মহম্মদপুর উপজেলার ৮টি ইউনিয়ন পরিষদ যথাক্রমে নহাটা, রাজাপুর, মহম্মদপুর, দিঘা, বিনোদপুর, বাবুখালী, পলাশবাড়ী এবং বালিদিয়ার নবনির্বাচিত প্রতিনিধিসহ সংশ্লিষ্টদের “স্থানীয় সরকারের সেবা প্রদান ও মনিটরিং এবং অংশগ্রহণমূলক পরিকল্পনা, বাজেট, স্থানীয় সম্পদ আহরণ ও আর্থিক ব্যবস্থাপনা” বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হয়।
|
|
|
|
|
|
শিঙ্গিয়া গ্রামের বদলে যাওয়ার গল্প
|
|
|
|
বদলে যাচ্ছে ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুর উপজেলার শিঙ্গিয়া গ্রাম। বদলে গেছে শিঙ্গিয়া গ্রামের পূর্ব মাঠ। কয়েক বছর আগেও যেখানে ছিল বিরান পতিত জমি। এখন সেখানে সবুজ আর জীবনের আহ্বান। মূলত শিঙ্গিয়া কৃষি মোর্চার উদ্যোগে পাল্টে গেছে দৃশ্যপট। ২০১৯ সালের শুরুর দিকে ওয়েভ ফাউন্ডেশন শিঙ্গিয়া গ্রামের কৃষকদের সংগঠিত করে গড়ে তোলে এ কৃষি মোর্চা।
|
|
|
|
|
|
হালিমা বেগমের স্বপ্ন পূরণের হাতছানি
|
|
সংস্থা কর্তৃক বাস্তবায়িত প্রসপারিটি (Pathways to Prosperity Project) প্রকল্প জরিপের মাধ্যমে ২০২০ সালে হালিমা বেগমের পরিবার অতিদরিদ্র খানা হিসেবে নির্বাচিত হয় এবং পদ্মা পিভিসির (প্রসপারিটি ভিলেজ কমিটি) অন্তর্ভুক্ত হয়ে হালিমা প্রসপারিটি কমিটির সদস্য হন। পরবর্তীতে প্রকল্পের মাধ্যমে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে জীবিকায়ন কম্পোনেন্টের আওতায় ব্রয়লার মুরগি পালনে অনুদান গ্রহণ করে নিজেই খামার গড়ে তোলেন।
|
|
|
|
সীমান্ত প্রবীণ কমিটির উদ্যোগে অসহায় প্রবীণদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ
|
|
“অসহনীয় শীত ঠেকানোর জন্য আমার একটা কম্বল খুবই দরকার ছিল। শীতে খুব কষ্ট বাবা, আর সময় যাতি চাচ্ছে না। যারা কম্বল দিলো, আল্লাহ তাদের ভালো রাখুক।” কম্বল পেয়ে উচ্ছসিত কয়া গ্রামের ষাটোর্ধ নুর ইসলাম। প্রচন্ড শীতে অসহায় দরিদ্র প্রবীণদের কষ্টের কথা চিন্তা করে “সীমান্ত ইউনিয়ন প্রবীণ কমিটি” প্রতি বছরের মতো এবারও সরকারি-বেসরকারি সহায়তায় গত ১২ জানুয়ারি, ২০২২ শাখারিয়া প্রবীণ সামাজিক কেন্দ্রে প্রায় ১০০ জন প্রবীণ নারী-পুরুষের মাঝে কম্বল বিতরণ করে।
|
|
|
|
|
শাহানারার উদ্যোক্তা হওয়ার গল্প
|
|
|
|
“পরিশ্রম আর বুদ্ধি দিয়ে আমি আমার দুঃখের দিন পার করছি। এখন অনেক সুখে আছি। তাই এলাকার মানুষ আমার কথা বলে।” বক্তব্যগুলো চুয়াডাঙ্গা জেলার দামুড়হুদা উপজেলার উজিরপুর গ্রামের সফল উদ্যোক্তা মোছা. শাহানারা খাতুনের। স্বামীর আর্থিক অবস্থা খারাপ হওয়ায় অভাব ছিল তাদের নিত্য সঙ্গী। দারিদ্র্যকে জয় করে কীভাবে আলোর মুখ দেখবেন এ চিন্তা শাহানারাকে প্রতিনিয়ত তাড়িয়ে নিয়ে বেড়াতো।
|
|
|
|
|
|
|
Prepared by: Communications and Knowledge Management Division © WAVE Foundation 2022 House# 22/13 B, Block-B, Khilji Road, Mohammadpur, Dhaka-1207, Bangladesh +880 258 151620, +880 248110103
|
|
|
|
|
|
|
|